তাদের চাহিদা মতো টাকা না দিলে জমিতে পানি দিবেনা বলেছে। বিকল্প উপায় না থাকায় পানির জন্য যেনো একরকম জিম্মি চাষীরা। এজন্য আবাদ করতে বিলম্ব হয়।
সেচ পাম্পের পরিচালক জনি ও সাজু জানান, বিদ্যুৎ বিল আসে অনেক। তাছাড়া শ্রমিক খরচ রয়েছে। তাদের বলেছি বিঘাপ্রতি ২হাজার টাকা দিলে লাভ তো দূরের কথা গায়েগায়ে যাবে। লোকসান করে তো আর পানি দিতে পারিনা।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার রুমানা আফরোজ জানান, সরকারিভাবে সেচের দাম নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। এর বেশি নেওয়া যাবেনা। কয়েকটি এলাকা থেকে অভিযোগ দিয়েছে। বিষয়টি খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।