জহিরুল ইসলাম সোনাপুরা গ্রামের মালেক হাওলাদারের ছেলে ও ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। বাকেরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এসএম মাকসুদুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, ইউপি সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বত্তরা। মামুন হত্যাসহ বেশ কিছু মামলার আসামি ছিলেন।
৩ নম্বর ওয়ার্ডের দফাদার আব্দুর রহিম বলেন, ইছাপুরা গ্রামের ছোট বটতলা থেকে নিজ বাড়িতে যাচ্ছিলেন ইউপি সদস্য মামুন। এসময় ৫/৭ জনের একটি দল তার ওপর হামলা চালায়। তিনি দৌড়ে সড়কের পাশে বাগানের মধ্যে পালানোর চেষ্টা করেন। তখন হামলাকারীরা ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে তার মাথা দুই ভাগ করে ফেলে। এতে ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান।